, মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট ২০২৫, ২৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এর নেতৃত্বে বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুন:রুদ্ধারের যুগপৎ আন্দোলনে বিএনপির সাথের জোট ও দলের সাথে ধারাবাহিক বৈঠক শুরু করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। লেবার পার্টির জুলাই সমাবেশে নজরুল ইসলাম খান ফ্যাসিবাদ বিদায় করলেও গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে পারিনি বাংলাদেশ গেজেট মোতাবেক ২৬৯৬ টি মিশুকের পরিবর্তে সিএনজি অটোরিক্সা প্রতিস্থাপনে অযোগ্য ও অথর্ব স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পদত্যাগ ছাড়া স্বাস্থ্য খাতের সংস্কার সম্ভব নয় মুন্সিগঞ্জ জেলা চালক দলের সদস্য,সবুজ শিকদারের উপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে। খুনি হাসিনার রেখে যাওয়া বাতিল বিমান চলবে না- রাশেদ প্রধান নির্বাচনে নৌকা প্রতীক থাকবে না- রাশেদ প্রধান। জুলাই ঐক্য না থাকলে জিতবে ফ্যাসিবাদী শক্তি – জাগপা নতুন বাংলাদেশে মিডফোর্ড হত্যাকাণ্ড গ্রহণযোগ্য নয়- রাশেদ প্রধান ভারতের ইন্ধনে সরকার উৎখাত ষড়যন্ত্রেলিপ্ত এনবিআর- রাশেদ প্রধান

১৬ জুন সংবাদপত্রের কালো দিবস ফ্যাসিবাদের দোসরদের মুখোশ উন্মোচনের দিন

  • প্রকাশের সময় : ০৬:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫
  • ৩০ পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদন 

বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডাঃ মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেছেন, ১৬ জুন কেবল অতীতের একদলীয় স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের দিন নয়, এটি বর্তমান ফ্যাসিবাদের দোসরদের মুখোশ উন্মোচনের দিন। ১৯৭৫ সালের এই দিনে শেখ মুজিবের বাকশালী সরকার রাষ্ট্রীয় ফরমান জারি করে সকল স্বাধীন সংবাদপত্র বন্ধ করে দেয়- জাতিকে স্তব্ধ করে দেওয়া হয়। একই ধারাবাহিকতায় বিগত ১৫ বছরে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদ গণমাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণ করে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে নির্মমভাবে দমন করেছে।

তিনি আজ (সোমবার) বাংলাদেশ লেবার পার্টির দফতর সম্পাদক মোঃ মিরাজ খান স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে একথা বলেন।

ডাঃ ইরান বলেন, খুনী হাসিনার সরকারের সময় গুম, খুন, নির্যাতন, গনহত্যা ও বিচারহীনতার সংস্কৃতি চালু হয়েছে, আর এর বড় সহযাত্রী ছিল মিডিয়ায় অবস্থান নেওয়া কিছু দালাল মালিক ও সুবিধাভোগী সাংবাদিক। তারা সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় সত্যকে মিথ্যা, প্রতিবাদকে ষড়যন্ত্র এবং বিরোধী মতকে রাষ্ট্রদ্রোহে পরিণত করেছে।

তিনি বলেন, জাতিকে ঘুম পাড়িয়ে রাখার এই মিডিয়া সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে জনগণের জাগরণ শুরু হয়েছিল ২০২৪ সালের জুলাই গণঅভ্যুত্থানে। হাজারো ছাত্র-জনতা রাস্তায় নেমে শুধু ভোটাধিকার নয়, বাক-স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের অধিকার ও গণমাধ্যমের মুক্তি দাবি করেছিল। শহীদ হয়েছেন আউয়াল মিয়া, নাঈম হাওলাদারসহ অনেকে—তাদের রক্তে লেখা হয়েছে স্বাধীন সাংবাদিকতার নতুন ভিত্তি।

ডাঃ ইরান আরও বলেন, জুলাই অভ্যুত্থান আমাদের দেখিয়েছে, দমন-পীড়নের পাহাড়ও ভেঙে ফেলা যায় যদি জনগণ ঐক্যবদ্ধ হয়। সেই অভ্যুত্থান ছিল ইনসাফের রাষ্ট্র গঠনের প্রাকঘোষণা, যেখানে কথা বলার অধিকার জন্মগত, দমন করার নয়।

বাংলাদেশ লেবার পার্টি প্রতিবছর ১৬ জুনকে “সংবাদপত্রের কালো দিবস” হিসেবে পালন করে। আমরা বিশ্বাস করি, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথে বাকস্বাধীনতা, চিন্তার অধিকার ও সত্য সংবাদপত্র সবচেয়ে বড় হাতিয়ার।

বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এর নেতৃত্বে বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুন:রুদ্ধারের যুগপৎ আন্দোলনে বিএনপির সাথের জোট ও দলের সাথে ধারাবাহিক বৈঠক শুরু করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি।

১৬ জুন সংবাদপত্রের কালো দিবস ফ্যাসিবাদের দোসরদের মুখোশ উন্মোচনের দিন

প্রকাশের সময় : ০৬:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদন 

বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডাঃ মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেছেন, ১৬ জুন কেবল অতীতের একদলীয় স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের দিন নয়, এটি বর্তমান ফ্যাসিবাদের দোসরদের মুখোশ উন্মোচনের দিন। ১৯৭৫ সালের এই দিনে শেখ মুজিবের বাকশালী সরকার রাষ্ট্রীয় ফরমান জারি করে সকল স্বাধীন সংবাদপত্র বন্ধ করে দেয়- জাতিকে স্তব্ধ করে দেওয়া হয়। একই ধারাবাহিকতায় বিগত ১৫ বছরে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদ গণমাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণ করে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে নির্মমভাবে দমন করেছে।

তিনি আজ (সোমবার) বাংলাদেশ লেবার পার্টির দফতর সম্পাদক মোঃ মিরাজ খান স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে একথা বলেন।

ডাঃ ইরান বলেন, খুনী হাসিনার সরকারের সময় গুম, খুন, নির্যাতন, গনহত্যা ও বিচারহীনতার সংস্কৃতি চালু হয়েছে, আর এর বড় সহযাত্রী ছিল মিডিয়ায় অবস্থান নেওয়া কিছু দালাল মালিক ও সুবিধাভোগী সাংবাদিক। তারা সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় সত্যকে মিথ্যা, প্রতিবাদকে ষড়যন্ত্র এবং বিরোধী মতকে রাষ্ট্রদ্রোহে পরিণত করেছে।

তিনি বলেন, জাতিকে ঘুম পাড়িয়ে রাখার এই মিডিয়া সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে জনগণের জাগরণ শুরু হয়েছিল ২০২৪ সালের জুলাই গণঅভ্যুত্থানে। হাজারো ছাত্র-জনতা রাস্তায় নেমে শুধু ভোটাধিকার নয়, বাক-স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের অধিকার ও গণমাধ্যমের মুক্তি দাবি করেছিল। শহীদ হয়েছেন আউয়াল মিয়া, নাঈম হাওলাদারসহ অনেকে—তাদের রক্তে লেখা হয়েছে স্বাধীন সাংবাদিকতার নতুন ভিত্তি।

ডাঃ ইরান আরও বলেন, জুলাই অভ্যুত্থান আমাদের দেখিয়েছে, দমন-পীড়নের পাহাড়ও ভেঙে ফেলা যায় যদি জনগণ ঐক্যবদ্ধ হয়। সেই অভ্যুত্থান ছিল ইনসাফের রাষ্ট্র গঠনের প্রাকঘোষণা, যেখানে কথা বলার অধিকার জন্মগত, দমন করার নয়।

বাংলাদেশ লেবার পার্টি প্রতিবছর ১৬ জুনকে “সংবাদপত্রের কালো দিবস” হিসেবে পালন করে। আমরা বিশ্বাস করি, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথে বাকস্বাধীনতা, চিন্তার অধিকার ও সত্য সংবাদপত্র সবচেয়ে বড় হাতিয়ার।